পৃথিবীর প্রত্যেকটি জিনিসের এমনকি মানুষের পর্যন্ত নিজস্ব একটি নাম ছাড়াও একাধিক নাম থাকে । সেই নামে অন্য মানুষ তাকে না চিনতেও পারে,আবার নির্দিষ্ট কিছু মানুষের কাছে সেই নামেই সে পরিচিত । দেবতারাও এই নামের বাহুল্যতার শিকার ।
১০৮টি নামের মাঝে তাঁদের ভক্তকূলও বিভ্রান্তিতে ! কিন্তু আমাদের সাধারণ একটি পদ্ধতিতে নামকরণ করতেই হবে নয়তো ভ্রান্তি কিছুতেই কাটবে না । জীব জগতের সদস্যদের ক্ষেত্রে নামাঙ্কন হতে হবে বিজ্ঞান সচেতনতার কথা মাথায় রেখে আর নামকরণের পদ্ধতিটিকে হতে হবে বিজ্ঞানসম্মত ।
সুভাষ চন্দ্র বোস, নেতাজি নামে জগৎ বিখ্যাত ! আবার তিনিই কোথাও মহম্মদ জিয়াউদ্দিন ,জিয়াউদ্দিন খান আবার কথনো তিনি অর্ল্যান্ডো মেট্টোজা কিন্তু আসলে মানুষটি আমাদের নেতাজি । ঠিক তেমনই উদ্ভিদ বা প্রাণী বিভিন্ন দেশে ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত।
আমরা বাঙালিরা যাকে বলি ‘ধান’ , ওড়িশায় তাকে বলা হয় ‘ধানা’ , বিহারে ‘চাউল’ , মাদ্রাজে ‘নিলু ইংরেজিতে প্যাডি। বিভিন্ন উদ্ভিদ ও প্রাণীর যদি একটি নাম থাকত তাহলে বিভিন্ন বৈজ্ঞানিকদের মতবাদ আদান-প্রদানে অনেক সুবিধা হত। শনাক্তকরন প্রক্রিয়া অনেক সহজ হতো । এই প্রয়োজনীয়তা থেকেই সৃষ্টি করা হয় দ্বিপদ নামকরন নামের এক বিশেষ নামকরণ পদ্ধতির ।
জীব সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে এবং জীবের শনাক্তকরণের জন্য প্রতিটি প্রজাতির জীবের একটি করে বৈজ্ঞানিক নামের প্রয়োজন হয় ।
দ্বিপদ নামকরণ এর জনক
জীবেদের বৈজ্ঞানিক নাম করনের পদ্ধতি ও নিয়ম সম্বন্ধে ক্যারোলাস লিনিয়াস প্রথম উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ক্যারোলাস লিনিয়াস ই-প্রথম দ্বিপদ নামকরণ পদ্ধতির প্রচলন করেন ।ক্যারোলাস লিনিয়াস ই দ্বিপদ নামকরণ এর জনক
পৃথিবীজুড়ে বিজ্ঞানীরা জীবের নামকরণের জন্য একটি সাধারণ পদ্ধতি ব্যবহার করেন, এই পদ্ধতিটি বৈজ্ঞানিক নামকরণ বা দ্বিপদ নামকরণ হিসাবে পরিচিত ।
এই দ্বিপদ নামকরণ ব্যবস্থায় দুটি অংশ রয়েছে। প্রথম অংশটি গণ এবং দ্বিতীয় অংশটি প্রজাতি। যেমন: মানুষের বৈজ্ঞানিক নাম Homo sapiens. একত্রে জীবের জেনোসের নাম ও প্রজাতির নামকে বৈজ্ঞানিক নাম বলা হয়।(Homo হলো গণ এবং sapiens হলো প্রজাতি )
দ্বিপদ নামকরণ এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে উদ্ভিদ, প্রাণী, অণুজীব এবং অন্যান্য জীবন্ত প্রাণীদের সহ পৃথক পৃথক বৈজ্ঞানিক নাম দেওয়া হয়। এই বৈজ্ঞানিক নামগুলি অনন্য এবং বিশ্বের যে কোনও জায়গায় জীব শনাক্ত করতে এবং তার সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক জ্ঞান অর্জনে সহায়তা করে।
বৈজ্ঞানিক নামকরণ বা দ্বিপদ নামকরণ-এর জনক : ক্যারোলাস লিনিয়াস সর্বপ্রথম এই পদ্ধতিটি প্রবর্তন করেছিলেন। তাকে আধুনিক শ্রেণীবিন্যাসের প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে বিবেচনা করা হয় । দ্বিপদ নামকরণ ব্যবস্থা আবিষ্কার করার জন্য তাঁকে দ্বিপদ নামকরণের জনক বলা হয় । তিনি ছিলেন একজন সুইডিস প্রাণী ও উদ্ভিদ বিজ্ঞানী এবং চিকিৎসক ।
বিজ্ঞানসম্মত নাম বা দ্বিপদ নামকরণ কি ?
আন্তর্জাতিক নিয়মাবলী অনুযায়ী প্রথমে গণ পরে প্রজাতির নাম দুটি পদে যুক্ত করে জীবের নামকরণের পদ্ধতিকেই দ্বিপদ নামকরণ বা binominalclature বলে।
উদাহরণ স্বরূপ বলা যেতে পারে, Mangifera indica’ হলো আমের বৈজ্ঞানিক নাম। এক্ষেত্রে ম্যাঙ্গিফেরা (Mangifera) হলো আমের গন বা জেনাস এবং ইন্ডিকা (indica) হলো আমের প্রজাতি ।
দ্বিপদনামকরণের নিয়ম নির্ধারণ : আন্তর্জাতিক সংস্থা , ICBN (ইন্টারন্যাশনাল কোড অফ বোটানিক্যাল নোমেনক্লেচার) ও ICZN (ইন্টারন্যাশনাল কোড অফ জুলজিক্যাল নোমেনক্লেচার) যথাক্রমে উদ্ভিদ ও প্রাণীদের ক্ষেত্রে নামকরণের নিয়ম তৈরি করে।
১৯৩০ সালের অধিবেশনে প্রথম এই নিয়ম প্রসঙ্গে আলোচনা করা হয় ও নিয়মাবলী নিয়ে নির্ধারণ করা হয় এবং ICBN সুপারিশ অনুযায়ী ১৯৬৬সালের অধিবেশনে গৃহীত হয় ।
নামকরেনের ভিত্তি হিসেবে আমাদের মনে রাখতে হবে “INC” যেখানে । অর্থাৎ আইডেন্টিফিকেশন বা শনাক্তকরন, N অর্থাৎ নোমানক্লেচার বা নামকরণ এবং C অর্থাৎ ক্লাসিফিকেশন অর্থাৎ শ্রেণীবিভাগ,এই তিন স্তম্ভের উপর নির্ভর করেই দাঁড়িয়ে আছে আমাদের জীববিদ্যা ।
বিজ্ঞানসম্মত নাম বা দ্বিপদ নামকরনের নিয়মাবলী :
১) প্রতিটি প্রজাতির একটি মাত্র বিজ্ঞানসম্মত দ্বিপদ নামকরণ থাকবে। যার দুটি অংশ থাকে প্রথমটি গণের নাম এবং পরেরটি প্রজাতির নাম ।
২) দ্বিপদ বিশিষ্ট বৈজ্ঞানিক নামটি কে সর্বদা ল্যাটিন ভাষায় হবে।অন্য ভাষায় নাম সিদ্ধ নয় ।
৩) গণের নামকরণে একটিমাত্র পদ ব্যবহৃত হবে এবং এর প্রথম অক্ষর টি বড় হরফে লিখতে হবে। অন্যদিকে প্রজাতির নামটিও একটি মাত্র পদ বিশিষ্ট হবে এবং এক্ষেত্রে প্রথম অক্ষর টি ছোটো হরফে লিখতে হবে । যেমন ‘Mangifera indica’ এর ক্ষেত্রে ‘M’ বড়ো হরফে এবং ‘i’ ছোট হরফে লেখা হয়।
৪) বিজ্ঞানসম্মত নাম বাঁকা হরফে (italics) লিখতে হবে। অন্যথায় গণ ও প্রজাতি কে পৃথক পৃথকভাবে নিম্নরেখ (underline) করতে হবে।
৫) যে বিজ্ঞানী নামকরণ করেছেন, দ্বিপদ নামের শেষে তার পুরো নাম, সংক্ষিপ্ত নাম বা নামের আদ্যক্ষর লেখা উচিত। উদাহরণ: Panthera leo Linn. (Linn হলেন আবিষ্কারক লিনিয়াস )
৬) নামকরণের বিধি অনুযায়ী, লিনিয়াসের ‘স্পিসিজ প্লান্টারুম’ এর প্রকাশকাল অর্থাৎ ১৭৫৩ সালের আগে কোন উদ্ভিদের নাম গ্রহণযোগ্য হবে না। তেমনি লিনিয়াস এর লেখা ‘সিস্টেমা ন্যাচুরি’ অর্থাৎ ১৭৫৮-এর দশম সংস্করন এর প্রকাশকাল এর আগে কোন প্রাণীর বৈজ্ঞানিক নাম গ্রহণযোগ্য হবে না ।
৭) কোনো একটি উদ্ভিদ বা প্রাণীর গণের নাম একই হতে পারে l সেক্ষেত্রে এই প্রথা যতদূর সম্ভব বর্জন করাই শ্রেয় ।
৮) কোনো গোত্রের অন্তর্ভুক্ত একাধিক গণ বা একই গণের অন্তর্ভুক্ত একাধিক প্রজাতির নাম ভিন্ন হবে ।
৯) উপপ্রজাতির নাম থাকলে সেক্ষেত্রে জীবের নামটি হবে ত্রিপদযুক্ত এবং ওই তৃতীয় পদটি উপপ্রজাতির নাম বর্ণনা করে l
১০) যদি কোনো জীবের একাধিক নাম থেকে থাকে,বা একাধিক জীবের নাম যদি একই হয়ে থাকে; তবে সর্বপ্রথম দেওয়া নামটি গৃহীত হবে l একে অগ্রাধিকার আইন বলা হয় l এক্ষেত্রে ১৭৫৩-এর পূর্বে দেওয়া নাম গ্রাহ্য হবে না ।
১১) জীবের বর্ণনা এবং নামকরণ কোনো বিশিষ্ট বিজ্ঞান পত্রিকায় প্রকাশ করতে হবে,যার ফলে বিশ্বের বিজ্ঞানীমহল উক্ত জীবটি সম্পর্কে জানতে পারে ।
১২) সর্বোপরি সংশ্লিষ্ট জীবের নমুনা সংরক্ষণে রাখতে হবে, সংরক্ষিত অংশ টাইপ স্পেসিমেন নামে পরিচিত ।
১৩) কোনো প্রজাতির নাম পরিবর্তন বা সংশোধন করা হলে প্রথম আবিষ্কর্তার নাম বন্ধনীর মধ্যে রাখা হবে এবং নতুন বিজ্ঞানীর নাম বন্ধনীর পরে থাকবে l যেমনঃ Albizzia lebbeck (linn.) Benth .
১৪) গোত্র বা উপগোত্রের নামকরণ সাধারণত কোনো গুরুত্বপূর্ণ নাম অনুসারে হয়ে থাকে l যেমনঃ গণ Aster থেকে Asteraceae ।
দ্বিপদ নামকরণের গুরুত্ব :
১) দ্বিপদ নামকরণের ফলে, পৃথিবীর যেকোনো দেশের বিজ্ঞানীরা কোন একটি জীবকে একটি নির্দিষ্ট নামে অতি দ্রুত এবং অতিসহজে চিনে নিতে পারেন।
২) জীবের নামকরণের কোন পরিবর্তন হলে তৎক্ষণাৎ তারা সেই বিষয়ে জানতে পারেন।
৩) বৈজ্ঞানিক নামের ফলে অনুরূপ বৈশিষ্ট্যযুক্ত ও একই গণভুক্ত জীবের মধ্যে আন্তঃসম্পর্ক প্রভৃতি নির্দেশ করা ক্রমশঃ সহজ থেকে সহজতর হয়েছে । বৈজ্ঞানিক নামের ফলে সমগ্র বিশ্বজুড়ে জীবটিকে একই নামে জানে, যার ফলে এটি সহজেই চিহ্নিত করা যায়।
বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী জীবের বা নির্দিষ্ট বংশের বিভিন্ন প্রজাতির জীবের পৃথক পৃথক নামকরণ করা যায় । বৈজ্ঞানিক নামে গণের নাম সর্বদা একটি বড় অক্ষর দিয়ে শুরু হয় এবং প্রজাতির নাম সর্বদা একটি ছোট অক্ষর দিয়ে শুরু হয়।যার ফলে জীবের গণ চিনে তার বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানা যায় ।
৪) একটি নির্দিষ্ট জীবের শ্রেণীবিন্যাস, বিশেষ বৈশিষ্ট্য, অর্থনৈতিক এবং ব্যাবহারিক গুরুত্ব, অভিযোজনগত বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে বৈজ্ঞানিক নাম আবশ্যক।
বিজ্ঞানসম্মত নামকরণের উদাহরণ নিচে দেওয়া হল।
বাংলা | ইংরেজি | উচ্চারণ | বৈজ্ঞানিক নাম |
মানুষ | man | হোমো স্যাপিয়েন | Homo Sapien |
কুকুর | Dog | ক্যানিস ফ্যামিলিয়ারিস | Cannis Familiaris |
হরিণ | Deer | আর্টিওডাকটিল কার্ভিডা | Artiodactyl cervidae |
ডলফিন | Dolphin | ডেলফিনিডা ডেলফিস | Delphinidae delphis |
হাতি | Elephants | প্রোবোসিডা এলিফ্যান্টিডা | Proboscidea elephantidae |
Fox | ক্যানিস ভালপিস | Cannis vulpes | |
ব্যাঙ | Frog | আনুরা রানিডা | Anura ranidae |
জিরাফ | Giraffe | জিরাফা কামালোপারাদালিস | Giraffa camalopardalis |
জায়ান্ট পান্ডা | Giant Panda | অ্যাইলুরোপোডা মেলানোলিউসা | Ailuropoda melanoleuca |
ছাগল | Goat | কাপরা হিরকাস | Capra hircus |
সিংহ | Lion | প্যান্থেরা লিও | Panthera leo |
ঘোড়া | horse | ইক্কুস ক্যাবালাস | Eqqus caballus |
জেব্রা | Zebra | ইকুইডা বারশেলি | Equidae burcheli |
খরগোশ | Rabbit | ল্যাপোরিডা কুনিকুলাস | Leporidae cuniculas |
ফুলেরবিজ্ঞানসম্মত নাম |
||
বাংলা নাম | ইংরেজি নাম | বৈজ্ঞানিক নাম |
জুঁই | Jasmine | Jasminum |
গোলাপ | Rose | Rosa |
পদ্ম | Lotus | Nelumbo nucifera |
গাঁদা ফুল | Marigold | Tagetes |
সূর্যমুখী | Sunflower | Helianthus annuus |
চন্দ্রমল্লিকা | Chrysanthemum | Chrysanthemum sp. |
মাশরুম | Mushroom | Agaricus Bisporus |
টিউলিপ | Tulip | Tulipa |
পলাশ | Palash | Butea monosperma |
বনমল্লিকা | Wild Jasmine | Jasminum angustifolium |
ফলের বিজ্ঞানসম্মত নাম |
||
বাংলা নাম | ইংরেজি নাম | বৈজ্ঞানিক নাম |
আনারস | Pineapple | Ananas comosus |
আম | Mango | Mangififera indica |
আমলকি | Amla | Phyllanthus emblica |
কমলা | Orange | Citrus sinensis |
কলা | Banana | Musa paradisiaca |
কাঁঠাল | Jackfruit | Artocarpus heterophyllus |
খেজুর | Date palm | Phoenix dactylifera |
গোলাপজাম | Malabar plum/Rose apple | Syzygium jambos |
জাম | Blackberry | Syzygium cumini |
ডালিম | Pomegranate | Punica granatum |
তরমুজ | Watermelon | Citrullus lanatus |
নারিকেল | Coconut | Cocos nucifera |
পেঁপে | Papaya | Carica papaya |
পেয়ারা | Guava | Psidium guyava |
বরই | Jujube | Ziziphus zizyphus |
বেল | Wood apple | Aegle marmelos |
লিচু | Litchi | Litchi chinensis |
Lemon | Citrus limon | |
স্ট্রবেরী | Strawberry | Fragaria ananasa |
সবজির বিজ্ঞানসম্মত নাম |
||
বাংলা নাম | ইংরেজি নাম | বৈজ্ঞানিক নাম |
করলা | Bitter gourd | Momordica charantia |
কলমি শাক | Water Spinach | Ipomoea aquatica |
কাঁকরোল | Crank | Momordica dioica |
চাইনিজ বাঁধাকপি | Chinese Cabbage | Brassica rapa |
চাল কুমড়া | Rice pumpkin | Benincasa hispida |
চিচিঙ্গা | Trichosanthes cucumerina | |
ঝিঙ্গা | Luffa Acutangula | |
টমেটো | Tomato | Solanum lycopersicum |
ডাটা | Amaranth | Amaranthus tricolor |
ঢেঁড়স | Rubbing | Abelmoschus esculentus |
পটল | Trichosanthes dioica | |
পালংশাক | Spinacia oleracea | |
পুঁইশাক | Basella rubra | |
ফুলকপি | Cauliflower | Brassica oleracea var. botrytis |
বাঁধাকপি | Cabbage | Brassica olieraceae |
বেগুন | Solanum melongena | |
মিষ্টি কুমড়া | pumpkin | Cucurbita moschata |
লাউ | Bottle gourd | Lagenaria siceraria |
লালশাক | Red Spinach | Amaranthus oleraceus |
লেটুস | Lettuce | Lactuca sativa var. capitica |
শশা | Cucumber | Cucumis sativus |
শিম | Bean | Lablab niger |
মসলার বিজ্ঞানসম্মতনাম |
||
বাংলা নাম | ইংরেজি নাম | বৈজ্ঞানিক নাম |
আদা | Ginger | Zingiber officinale |
কালো জিরা | Black cumin | Nigella sativa |
ধনিয়া | Coriander | Coriandrum sativum |
পেঁয়াজ | Onion | Allium cepa |
মরিচ | Chilli/Pepper | Capsicum annuum |
রসুন | Garlic | Allium sativum |
হলুদ | Turmeric | Curcuma long |
ডাল ও অর্থকরীফসলের বিজ্ঞানসম্মতনাম |
|
বাংলা নাম | বৈজ্ঞানিক নাম |
খেসারী | Lathyrus sativus |
ছোলা | Cicer arietinum |
মটর | Pisum sativum |
মসুর | Lens culinaris |
মাসকলাই | Vigna mungo |
মুগ | Vigna radiata |
আখ | Saccharum officinarum |
চা | Thea sinensis |
তুলা | Gossypium spp |
পাট | Corchours capsularis |
পান | Piper betle |
সুপারি | Areca catechu |
তেল ও দানাদার ফসলএর বৈজ্ঞানিক নাম |
||
বাংলা নাম | ইংরেজি নাম | বৈজ্ঞানিক নাম |
তিল | Sesame | Sesamum indicum |
গর্জন | Niger/Rantil | Guizotina abyssinica |
চীনাবাদাম | Groundnut | Arachis hypogaea |
সোয়াবিন | Soybean | Glycine max |
গম | Wheat | Treticum asetavum |
চীনা | Proso Millet | Pannicum miliaceum |
ধান | Rice | Oryza sativa |
ভুট্টা | Maize or Corn | Zea mays |
যব | Barley | Hordeum vulgare |
বাংলা নাম | ইংরাজি নাম | বিজ্ঞানসম্মত নাম বা দ্বিপদ নামকরণ |
|||
অপরাজিতা | Convolvulus pluricaulis |
||||
অশ্বগন্ধা | Ashwagandha | Withania somnifera | |||
অর্জুন | Arjun tree | Terminalia arjuna | |||
অনত্মুল | Indian sarsaparilla | Hemidesmus indicus | |||
আকন্দ | Giant calotrope | Calotropis gigantea | |||
আলু | Potato | Solanum tuberosum | |||
ইলিশ | Ilish | Tenualosa ilisha | |||
ইউক্যালিপটাস | Gum trees | Eucalyptus sp. | |||
উট | Camel | Camelus dromedarius | |||
এলভেরা/ অ্যালভেরা | Medicinal aloe | Aloe vera | |||
এলাচ | black cardamom | Elettaria cardamomum | |||
শাপলা (সাদা)
|
Water Lily | Nymphaea nouchali | |||
বাগদা চিংড়ি | Prawn | Penaeus monodon | |||
করবী | Oleander | Nerium oleander | |||
কাঠ বাদাম | Terminalia catappa | ||||
কদম | Burflower tree | Anthocephalus indicus | |||
কুলেখাড়া | Marsh barbel | Hygrophila auriculata | |||
খরগোশ(সাদা) | Rabbit | Sylvilagus audubonii | |||
খেজুর | Date palm | Phoenix dactylifera | |||
গম | Wheat(common) | Triticum aestivum | |||
গাজর | Carrot | Daucus carota subsp. Sativus | |||
ঘরিয়াল/ঘড়িয়াল | Gharial | Gavialis gangeticus | |||
ছাগল (কালো ) | Black Bengal goat | Capra aegagrus hircus | |||
ছাতিম | Blackboard Tree | Alstonia scholaris | |||
জবা | China rose | Hibiscus rosa-sinensisL. | |||
জাম্বুরা | Pomelo | Citrus maxima | |||
জাম | Java Plum | Syzygium cumini | |||
টগর | Tabernaemontana | Tabernaemontana divaricata (L.) Br. | |||
টিকটিকি | Common house gecko | Hemidactylus frenatus | |||
টমেটো | Tomato | Solanum lycopersicum | |||
টুনটুনি | Common tailorbird | Orthotomus sutorius | |||
ডলফিন | Ganges Dolphin | Platanista gangetica | |||
ডূমুর | Fig trees | Ficus sycomorus | |||
ডালিয়া | Dahlia | Type species Dahlia pinnata Cav. | |||
ডেউয়া | Artocarpus lacucha | Artocarpus lacucha | |||
তুলসি | Holy Basil | Ocimum tenuiflorum | |||
তেলাকচু | Ivy gourd | Coccinia grandis | |||
তেলাপকা | Cockroach | Type species Periplaneta americana | |||
থানকুনি | Centella asiatica | Centella asiatica | |||
দারুচিনি | Cinnamon | Cinnamomum verum | |||
দয়েল | Oriental magpie-robin | Copsychus saularis | |||
দোলনচাঁপা | White Ginger Lily | Hedychium coronarium | |||
ধনিয়া/ধনে পাতা | Coriander | Coriandrum sativum | |||
ধুতরা | Thorn apple | Datura metel | |||
ধনেপাতা | Coriander | Coriandrum sativum | |||
নয়নতারা | Cape periwinkle | Catharanthus roseus | |||
নিম | Neem Tree | Azadirachta indica | |||
নাগেশ্বর | Ceylon ironwood | Mesua ferrea | |||
নিশিন্দা | Chinese chastetree | Vitex negundo | |||
ফনিমনসা | Opuntia spp. | ||||
বেল | Indian bael | Aegle marmelos | |||
ভুট্টা | Maize | Zea mays | |||
ভেড়া | Sheep | Ovis aries | |||
শাপলা | Water lilies | Nymphaeaceae | |||
শত্মুল | Garden asparagus | Asparagus officinalis | |||
শিলিখা | Myrobalan | Terminalia chebula | |||
লাল শিমুল | Bombax | Bombax ceiba L. | |||
সরিষা | Mustard plant | Brassica campestris | |||
সর্পগন্ধা | Rauvolfia | Rauwolfia serpentina | |||
সিংহ | Lion | Panthera leo | |||
বাসক | Justicia adhatoda | ||||
লজ্জাবতী | Sensitive plant | Mimosa sp. | |||
|
বানর
নাম | ইংরাজী নাম | বিজ্ঞানসম্মত নাম |
সাধারণ বানর | (Rhesus Monkey) | Macaca mulatta |
বনেট বানর | (Bonnet Macaque) | Macaca radiata |
অসমীয়া বানর | Assamese Macaque | Macaca assamensis |
হ্রস্বপুচ্ছ বানর | Stumptailed Macaque | Macaca speciosa |
সিংহপুচ্ছ বানর | Liontailed Macaque | Macaca sinus |
শুকর পুচ্ছ বানর | Pigtailed Macaque | Macaca nemestrina |
কাকড়াভুক বানর | Crab-Eating Macaque | Macaca irusumbropa |
চশমা বানর | Spectacled Monkey | Presbytis phayrei |
সাধারণ হনুমান | Common Langur | Presbytis cntcilus |
টুপি হনুমান | Capped Langur | Presbytis pileatus |
সোনালী হনুমান | Golden Langur | Trachypithecus geei |
3 thoughts on “১৫০+ উদ্ভিদ ও প্রানীর বিজ্ঞানসম্মত নাম বা দ্বিপদ নামকরণ”