শশা আমার পছন্দের ফলের মধ্যে অন্যতম । সকাল বিকেল টিফিনে,লাঞ্চে হোক বা ডিনারে স্যালাডে শশা থাকতেই হবে ।কিন্তু বাজারে কেনার সময় মাথায় একটাই চিন্তা ঘুরপাক দেয় , তেতো হবে না তো ! ফেলে দিতে হবে না তো ! তাই কেনার সময় দোকানদারকে বলি – ভাই তেতো হবে না তো!
– না দাদা নিয়ে যান ,এ শশা তেতো হবে না।
কিন্তু সেটাও দেখি তেতো !
এ অভিজ্ঞতা শুধু আমার নয়। আপনাদের অনেকের।
কেন হয় শশা তেতো?
বিজ্ঞান বলছে এরজন্য দায়ী মূলত শশায় থাকা একটি রাসায়নিক। নাম কিউকারবিটাসিন বি ও সি ।
তাহলে কি এই তেতো শশাই খেতে হবে?
তা কেন হবে! সেই ছোটবেলায় মাকে দেখেছি ,শশার দুদিকে সামান্য কেটে সেই কাটা অংশ দিয়ে কাটা অংশে খানিকক্ষণ ঘষতে। এক সাদা ফেনা বের হয়। যতক্ষণ না এই সাদা ফেনা বের হওয়া থামছে ,ততক্ষণ ঘষত।তারপর ভালো করে ধুয়ে ফেলত। তেতো কোথায় হাওয়া হয়ে যেত। এটা অনেকেই করেন।
শশা তেতো হয় কেন?
আসলে এইরকম করাতে কিউকারবিটাসিন বের হয়ে আসে। তাতেই তেতো গায়েব।
আচ্ছা বুঝলাম। কিন্তু তেতো হবে না এমন শশাও তো বাজারে পাওয়া যায়! এটা কেন?
শশার জাতের ও রকমফের আছে। আর চাষের ও অন্যরকম পদ্ধতি আছে।
কিরকম?
এখন তেতো হবে না এমন জাতের শশা তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। তাছাড়া বেশি রাসায়নিক সার প্রয়োগ করলেও শশা তেতে হতে পারে। তাই রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমিয়ে জৈব বা অনুজৈব সারের ব্যবহার বাড়াতে হবে। এছাড়া চাষের জমিতে জলসেচের সমস্যার জন্য ও শশা তেতো হতে পারে।
3 (2) //সেলসিয়াস স্কেল ও অ্যান্ডার্স সেলসিয়াস // ************************* ************************* ************************* তাপমাত্রা মাপার সবচেয়ে জনপ্রিয় স্কেল হলো সেলসিয়াস স্কেল।আজ ২৭ নভেম্বর এই স্কেলের প্রণেতা অ্যান্ডার্স সেলসিয়াস ( Anders Celsius) এর জন্মদিন । ( জন্ম: ২৭ নভেম্বর, ১৭০১ – মৃত্যু: ২৫ এপ্রিল, ১৭৭৪) যুক্তরাষ্ট্র বাদে প্রতিটি দেশ তাপমাত্রা […]